বাসস দেশ-১১ : ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার আসামী যারা

160

বাসস দেশ-১১
২১ আগস্ট-আসামী-অভিযোগ
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার আসামী যারা
ঢাকা, ৯ অক্টোবর, ২০১৮ (বাসস) : বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশে ভয়াবহ বর্বরোচিত ও নৃশংস গ্রেনেড হামলার ঘটনায় আনা মামলায় এখন মোট আসামী ৪৯ জন। এর মধ্যে একই ঘটনায় ১৯০৮ সালের বিস্ফোরক দ্রব্যাদি আইনে (সংশোধনী-২০০২) অপর একটি মামলায় ৩৮ জন আসামী।
হত্যা, হত্যা চেষ্টা, ষড়যন্ত্র, ঘটনায় সহায়তাসহ বিভিন্ন অভিযোগে আনা মামলায় আসামীরা হলেন,
১. মুফতি আবদুল হান্নান ওরফে আবুল কালাম ওরফে আব্দুল মান্নান (অন্য মামলায় মৃত্যুদন্ড কার্যকর) ২. মহিবুল্লাহ ওরফে মফিজুর রহমান ওরফে অভি ৩. শরিফ শাহেদুল আলম বিপুল (অন্য মামলায় মৃত্যুদন্ড কার্যকর) ৪. মাওলানা আবু সাঈদ ওরফে ডা. জাফর ৫. আবুল কালাম আজাদ ওরফে বুলবুল ৬. মো. জাহাঙ্গীর আলম ৭. হাফেজ মাওলানা আবু তাহের ৮. শাহাদাত উল্লাহ ওরফে জুয়েল ৯. হোসাইন আহম্মেদ তামিম ১০. আব্দুস সালাম পিন্টু ১১. মঈন উদ্দিন শেখ ওরফে মুফতি মঈন ওরফে খাজা ওরফে আবু জান্দাল ওরফে মাসুম বিল্লাহ ১২. আরিফ হাসান ওরফে সুমন ওরফে আবদুর রাজ্জাক ১৩. রফিকুল ইসলাম ওরফে সবুজ ১৪. মো. উজ্জল ওরফে রতন ১৫. হাফেজ মাওলানা ইয়াহিয়া ১৬. মো. লুৎফুজ্জামান বাবর ১৭. মেজর জেনারেল (অব:) রেজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী ১৮. ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) আব্দুর রহিম ১৯. আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ (অন্য মামলায় মৃত্যুদন্ড কার্যকর) ২০. মাওলানা শেখ আব্দুস সালাম ২১. মো. আব্দুল মাজেদ ভাট ২২. আব্দুল মালেক ওরফে গোলাম মোহাম্মদ ২৩. মাওলানা আব্দুর রউফ ওরফে পীর সাহেব ২৪. মাওলানা সাব্বির আহমেদ ওরফে আব্দুল হান্নান সাব্বির ২৫. মাওলানা শওকত ওসমান ওরফে শেখ ফরিদ. ২৬. অবসরপ্রাপ্ত আই,জি,পি মো: আশরাফুল হুদা ২৭. অবসরপ্রাপ্ত আই,জি,পি শহুদুল হক ২৮. অবসরপ্রাপ্ত আই,জি,পি খোদা বক্স চৌধুরী ২৯. রুহুল আমীন, বিশেষ পুলিশ সুপার (অব:) ৩০. আব্দুর রশিদ অবসরপ্রাপ্ত এ,এস,পি ৩১. মুন্সী আতিকুর রহমান অবসরপ্রাপ্ত এ,এস,পি ৩২. লে.কমান্ডার সাইফুল ইসলাম ডিউক ৩৩. মাওলানা মো. তাজউদ্দিন ৩৪. মহিবুল মুত্তাকিন ওরফে মুত্তাকিন ৩৫. আনিসুল মুরছালিন ওরফে মুরছালিন ৩৬. মো. খলিল ৩৭.জাহাঙ্গির আলম বদর ৩৮. মো. ইকবাল ৩৯. আবু বক্কর ওরফে হাফেজ সেলিম হাওলাদার ৪০. লিটন ওরফে মাওলানা লিটন ৪১. তারেক রহমান ওরফে তারেক জিয়া ৪২. হারিছ চৌধুরী ৪৩. কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ ৪৪. হানিফ পরিবহনের মালিক হানিফ ৪৫. লে. কর্নেল (অব:) সাইফুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার ৪৬. মেজর জেনারেল এ,টি,এম, আমিন (এলপি আর) ৪৭. মুফতি শফিকুর রহমান ৪৮. মুফতি আব্দুল হাই ৪৯. রাতুল আহাম্মদ বাবু ওরফে রাতুল বাবু ৫০. ডি,আই,জি, খান সাঈদ হাসান ৫১. পুলিশ সুপার ওবায়দুর রহমান খান ৫২. আরিফুল ইসলাম ওরফে আরিফ কমিশনার।
আসামীদের মধ্যে ৩ জনের মৃত্যুদন্ড ইতোপূর্বে অন্য মামলায় কার্যকর হয়েছে। তারা হলেন- মুফতি আবদুল হান্নান ওরফে আবুল কালাম ওরফে আব্দুল মান্নান, শরিফ শাহেদুল আলম বিপুল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ। এখন আসামী সংখ্যা ৪৯ জন।
গ্রেনেড হামলার ঘটনায় ১৯০৮ সালের বিস্ফোরক দ্রব্যাদি আইনে (সংশোধনী-২০০২) অপর একটি মামলায় ৩৮ আসামী হচ্ছেন- ১. মহিবুল্লাহ ওরফে মফিজুর রহমান ওরফে অভি ২. মাওলানা আবু সাঈদ ওরফে ডা. জাফর ৩. আবুল কালাম আজাদ ওরফে বুলবুল ৪. মো. জাহাঙ্গীর আলম ৫. হাফেজ মাওলানা আবু তাহের ৬. শাহাদাত উল্লাহ ওরফে জুয়েল ৭. হোসাইন আহম্মেদ তামিম
৮. আব্দুস সালাম পিন্টু ৯. মঈন উদ্দিন শেখ ওরফে মুফতি মঈন ওরফে খাজা ওরফে আবু জান্দাল ওরফে মাসুম বিল্লাহ ১০.আরিফ হাসান ওরফে সুমন ওরফে আবদুর রাজ্জাক ১১. রফিকুল ইসলাম ওরফে সবুজ ১২. মো.উজ্জল ওরফে রতন ১৩. হাফেজ মাওলানা ইয়াহিয়া ১৪. মো: লুৎফুজ্জামান বাবর ১৫. মেজর জেনারেল (অব:) রেজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী ১৬. ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) আব্দুর রহিম ১৭. মাওলানা শেখ আব্দুস সালাম ১৮. মো. আব্দুল মাজেদ ভাট ১৯. আব্দুল মালেক ওরফে গোলাম মোহাম্মদ ২০. মাওলানা আব্দুর রউফ ওরফে পীর সাহেব ২১. মাওলানা সাব্বির আহমেদ ওরফে আব্দুল হান্নান সাব্বির ২২. মাওলানা শওকত ওসমান ওরফে শেখ ফরিদ.
২৩. মাওলানা মো. তাজউদ্দিন ২৪. মহিবুল মুত্তাকিন ওরফে মুত্তাকিন ২৫. আনিসুল মুরছালিন ওরফে মুরছালিন ২৬. মো. খলিল ২৭. জাহাঙ্গির আলম বদর ২৮. মো. ইকবাল ২৯. আবু বক্কর ওরফে হাফেজ সেলিম হাওলাদার ৩০. লিটন ওরফে মাওলানা লিটন ৩১. তারেক রহমান ওরফে তারেক জিয়া ৩২. হারিছ চৌধুরী ৩৩. কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ ৩৪. হানিফ পরিবহনের মালিক হানিফ ৩৫. মুফতি শফিকুর রহমান ৩৬. মুফতি আব্দুল হাই ৩৭. রাতুল আহাম্মদ বাবু ওরফে রাতুল বাবু ৩৮. আরিফুল ইসলাম ওরফে আরিফ কমিশনার।
আসামীদের মধ্যে অবসরপ্রাপ্ত আই,জি,পি মো: আশরাফুল হুদা, অবসরপ্রাপ্ত আই,জি,পি শহুদুল হক, অবসরপ্রাপ্ত আই,জি,পি খোদা বক্স চৌধুরী, রুহুল আমীন, বিশেষ পুলিশ সুপার (অব.), আব্দুর রশিদ অবসরপ্রাপ্ত এ,এস,পি , মুন্সী আতিকুর রহমান অবসরপ্রাপ্ত এ,এস,পি, লে. কমান্ডার সাইফুল ইসলাম ডিউক. লে. কর্নেল (অব:) সাইফুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার, মেজর জেনারেল এ,টি,এম, আমিন (এলপি আর), ডি,আই,জি, খান সাঈদ হাসান ও পুলিশ সুপার ওবায়দুর রহমান খানসহ এ ১১ জনের বিরুদ্ধে ২১ আগষ্টের একই ঘটনায় ১৯০৮ সালের বিস্ফোরক দ্রব্যাদি আইনে (সংশোধনী-২০০২) অভিযোগ আনা হয়নি। আসামীদের মধ্যে ৩৮ জন উভয় মামলায়ই আসামী। মোট আসামীদের মধ্যে ৩১ জন কারাগারে ১৮ জন পলাতক।
আসামীদের মধ্যে ষড়যন্ত্র ও পরিকল্পনার অভিযোগ যাদের বিরুদ্ধে তারা হলেন, তারেক রহমান, লুৎফুজ্জুমান বাবর, আবদুস সালাম পিন্টু, হারিছ চৌধুরী, কায়োকোবাদ, রেজ্জাকুল হায়দার চৌধুরী, আবদুর রহিম, হানিফ, আরিফ কমিশনার।
হত্যা, হত্যা চেষ্টা, য়ড়যন্ত্র ও ফৌজদারী দায় অভিযোগ যাদের বিরুদ্ধে তারা হচ্ছেন মহিবুল্লাহ ওরফে মফিজুর রহমান ওরফে অভি, মাওলানা আবু সাঈদ ওরফে ডা. জাফর, আবুল কালাম আজাদ ওরফে বুলবুল, মো. জাহাঙ্গীর আলম, হাফেজ মাওলানা আবু তাহের, শাহাদাত উল্লাহ ওরফে জুয়েল, হোসাইন আহম্মেদ তামিম, মঈন উদ্দিন শেখ ওরফে মুফতি মঈন ওরফে খাজা ওরফে আবু জান্দাল ওরফে মাসুম বিল্লাহ, আরিফ হাসান ওরফে সুমন ওরফে আবদুর রাজ্জাক, রফিকুল ইসলাম ওরফে সবুজ, মো. উজ্জল ওরফে রতন, হাফেজ মাওলানা, মাওলানা শেখ আব্দুস সালাম, মো. আব্দুল মাজেদ ভাট, আব্দুল মালেক ওরফে গোলাম মোহাম্মদ, মাওলানা আব্দুর রউফ ওরফে পীর সাহেব, মাওলানা সাব্বির আহমেদ ওরফে আব্দুল হান্নান সাব্বির, মাওলানা শওকত ওসমান ওরফে শেখ ফরিদ, মাওলানা মো.তাজউদ্দিন, মহিবুল মুত্তাকিন ওরফে মুত্তাকিন, আনিসুল মুরছালিন ওরফে মুরছালিন, মো. খলিল, জাহাঙ্গির আলম বদর, মো. ইকবাল, আবু বক্কর ওরফে হাফেজ সেলিম হাওলাদার, লিটন ওরফে মাওলানা লিটন, মুফতি শফিকুর রহমান, মুফতি আব্দুল হাই ও রাতুল আহাম্মদ বাবু ওরফে রাতুল বাবু।
সাক্ষ্য ও আলামত নষ্টের বিরুদ্ধে অভিযুক্তরা হলেনÑ সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা ওবায়দুর রহমান খান ও খান সাঈদ হাসান।
হত্যাকারীদের প্রশাসনিক সহায়তার অভিযোগ আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি আশরাফুল হুদা ও শহুদুল হক এর বিরুদ্ধে।
গ্রেনেড সরবরাহকারীকে পালাতে যারা সহায়তা করছেন তারা হলেন, লে. কমান্ডার সাইফুল ইসলাম ডিউক. লে. কর্নেল (অব:) সাইফুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার ও মেজর জেনারেল এ,টি,এম, আমিন (এলপি আর)।
এছাড়াও মামলা ভিন্ন খাতে প্রবাহ ও জজ মিয়া নাটক সাজানোর অভিযোগ সহকারী পুলিশ সুপার আবদুর রশিদ, সহকারী পুলিশ সুপার মন্সী আতিকুর রহমান, বিশেষ পুলিশ সুপার রুহুল আমিন ও সাবেক আইজিপি খোদা বকস্ চৌধুরীর বিরুদ্ধে।
বাসস/এএসজি/ডিএ/১৭২০/কেএমকে