বাসস দেশ-৩৩ : সিলেট বিভাগে ২৪ ঘন্টায় করোনায় সুস্থ ৫৫, আক্রান্ত ৩১ জন

89

বাসস দেশ-৩৩
সিলেট-করোনা
সিলেট বিভাগে ২৪ ঘন্টায় করোনায় সুস্থ ৫৫, আক্রান্ত ৩১ জন
সিলেট, ১২ নভেম্বর, ২০২০ (বাসস) : সিলেট বিভাগে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাস থেকে সুস্থ হয়েছেন ৫৫ জন। নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৩১ জন এবং একই সময়ে করোনাভাইরাসে বিভাগের মধ্যে ১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সিলেট বিভাগীয় কার্যালয় থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, আজ সকাল ৮ টা পর্যন্ত সিলেট বিভাগে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে থেকে ৫৫ জন সুস্থ হয়েছেন। নতুন সুস্থ হওয়ার মধ্যে সিলেট জেলার ৪৬, সুনামগঞ্জে ৫ ও মৌলভীবাজার জেলার ৪ জন বাসিন্দা রয়েছেন। সব মিলিয়ে সিলেট বিভাগে সুস্থ রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ হাজার ৭৭৩ জনে। এরমধ্যে সিলেট জেলার ৭ হাজার ১৫০ জন, সুনামগঞ্জে ২ হাজার ৩৭২ জন, হবিগঞ্জে ১ হাজার ৫৪৯ এবং মৌলভীবাজারের ১ হাজার ৭০২ জন রয়েছেন। গত দুদিনে হবিগঞ্জ জেলার কেউ সুস্থ হয়ে উঠেননি।
এদিকে গত ২৪ ঘন্টায় করোনা ভাইরাসে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন আরও ৩১ জন। এর মধ্যে সিলেট জেলায় ২৬ জন, সুনামগঞ্জে ২, হবিগঞ্জে ২ ও মৌলভীবাজার জেলার ১ জন রয়েছেন। এ নিয়ে সিলেট বিভাগে করোনাভাইরাসে সনাক্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৭২ জন। এরমধ্যে সিলেট জেলায় ৭ হাজার ৯৬৮ জন, সুনামগঞ্জে ২ হাজার ৪৩২, হবিগঞ্জে ১ হাজার ৮৬২ এবং মৌলভীবাজারে ১ হাজার ৮১০ জন।
গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩ জন। এর মধ্যে সিলেট জেলার ২ জন ও সুনামগঞ্জের ১ জন বাসিন্দা রয়েছেন। এনিয়ে সিলেট বিভাগে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীর সংখ্যা দাড়িয়েছে ৫৭ জন। এরমধ্যে সিলেট জেলায় ৫১, সুনামগঞ্জের ২ জন, হবিগঞ্জের ৩ ও মৌলভীবাজারের ১ জন রয়েছেন।
সিলেট বিভাগের চার জেলায় গত ২৪ ঘন্টায় করোনা ভাইরাসে ১ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃত ব্যক্তি সিলেট জেলার বাসিন্দা। এ পর্যন্ত বিভাগের চার জেলায় মোট মৃতের সংখ্যা ২৩৮ জন। এর মধ্যে সিলেট জেলায় মারা গেছেন ১৭৮, সুনামগঞ্জে ২৫, হবিগঞ্জে ১৬ ও মৌলভীবাজারে ২২ জন।
বিভাগের চার জেলায় বর্তমানে হোম কোয়ারান্টাইনে আছেন ২০৩ জন। এর মধ্যে সিলেট জেলায় ৮১ জন, হবিগঞ্জে ২৭ জন, মৌলভীবাজারে ৯৫ জন। গত ২৪ ঘন্টায় হবিগঞ্জ ও মৌলভীবাজার জেলায় কেউ হোম কোয়ারান্টাইে যাননি। অন্যদিকে সুনামগঞ্জ জেলায় বর্তমানে কোন মানুষ হোম কোয়ারান্টাইনে নেই।
বাসস/এমএ/কেসি/১৮২২/-এমএন