বাসস দেশ-১৭ : ডিএনসিসি’র সাড়ে ১২ কোটি বর্গফুট এলাকায় জীবাণুনাশক স্প্রে

216

বাসস দেশ-১৭
ডিএনসিসি-জীবাণুনাশক
ডিএনসিসি’র সাড়ে ১২ কোটি বর্গফুট এলাকায় জীবাণুনাশক স্প্রে
ঢাকা, ২৮ মে, ২০২০ (বাসস) : করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় এ পর্যন্ত ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের (ডিএনসিসি) সাড়ে ১২ কোটি বর্গফুট এলাকায় তরল জীবাণুনাশক ছিটানো হয়েছে।
আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়, এখন পর্যন্ত ১০টি ওয়াটার বাউজারের সাহায্যে ৯৫৯টি ট্রিপে মোট ৮৩ লাখ ৫৫ হাজার লিটার তরল জীবাণুনাশক ডিএনসিসির প্রায় ১২ কোটি ৫৩ লাখ বর্গফুট এলাকায় ছিটানো হয়।
প্রতিদিনের মতো আজও ডিএনসিসির বিভিন্ন এলাকায় তরল জীবাণুনাশক ছিটানো হয়েছে। আজ ৯টি ওয়াটার বাউজারের (পানির গাড়ি) সাহায্যে মোট ৯ ট্রিপে ব্লিচিং পাউডার মিশ্রিত জীবাণুনাশক তরল ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের বিভিন্ন এলাকার প্রধান সড়ক, ফুটপাত, ফুটওভারব্রিজ, হাসপাতাল ও উন্মুক্ত স্থানে ছিটানো হয়।
আজ উত্তরা ৪, ১৩ ও ১৪ নম্বর সেক্টরের বিভিন্ন সড়ক ও পার্শ্ববর্তী এলাকা; মিরপুর ১০, ১২ ও ১৩ নম্বর সেকশনের বিভিন্ন সড়ক ও পার্শ্ববর্তী এলাকা; আসাদগেট, পান্থপথ, গ্রিন রোড, ফার্মগেট, তেজগাঁও কলেজ ও পার্শ্ববর্তী এলাকা; সোহরাওয়ার্দী হাসপাতাল, হৃদরোগ হাসপাতাল, ৬০ ফিট সড়ক, পশ্চিম আগারগাঁও ও পার্শ্ববর্তী এলাকা; বাংলামটর, মগবাজার, টঙ্গী রোড, দিলু রোড, বনানী সোসাইটি ও পার্শ্ববর্তী এলাকা; মোহাম্মদপুর জাপান গার্ডেন সিটি, সুচনা কমিউনিটি সেন্টার রোড, রিংরোড শ্যামলী ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় মোট ৮৫ হাজার লিটার তরল জীবাণুনাশক প্রায় ১৩ লক্ষ বর্গফুট এলাকায় ছিটানো হয়।
এদিকেবআজ বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ডিএনসিসি, মেয়র, কাউন্সিলর এবং অন্যদের উদ্যোগে প্রায় ৫ লক্ষাধিক পরিবারকে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়। এর মধ্যে ডিএনসিসির নিজস্ব তহবিল এবং দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে প্রাপ্ত ত্রাণসামগ্রী থেকে এ পর্যন্ত মোট ৩ লাখ ২৪ হাজার ৫৪৯টি পরিবারের মাঝে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়।
এছাড়া ডিএনসিসি মেয়র মো. আতিকুল ইসলামের উদ্যোগে ‘সবাই মিলে সবার ঢাকা’ এর আওতায় প্রায় ৬৫ হাজার পরিবারের মাঝে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে। ডিএনসিসির ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের নিজস্ব উদ্যোগে ৯৬ হাজার ১৩০টি এবং অন্যান্য জনপ্রতিনিধি ও সমাজসেবকদের উদ্যোগে ১৪ হাজার ৯৪১টি পরিবারের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হয়। করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় ডিএনসিসির ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত থাকবে।
বাসস/সবি/এমএসএইচ/১৯২৭/-এবিএইচ