আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস’র ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ : পরিকল্পনামন্ত্রী

381

ঢাকা, ২৪ জানুয়ারি, ২০২০ (বাসস) : পরিকল্পনা মন্ত্রী এম. এ. মান্নান বলেছেন, যে কোন দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস’র ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্র্ণ।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের শিক্ষক,গবেষক ও শিক্ষার্থীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।
পরিকল্পনামন্ত্রী আজ শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের সুবর্ণজয়ন্তী (৫০ বছরপূর্তি) এবং একাউন্টিং অ্যালামনাই’র রজতজয়ন্তী (২৫ বছরপূর্তি) উৎসব উপলক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রথান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
শুক্রবর সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান কেক কেটে দিনব্যাপী এ উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।
বিভাগীয় চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. রিয়াজুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন,বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. কাজী শহীদুল্লাহ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের ডিন অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াতুল ইসলাম।
এম.এ.মান্নান একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অ্যালামনাইদের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে এ বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষক অধ্যাপক ড. শফিক আহমেদ সিদ্দিক, অধ্যাপক এম মঈনউদ্দিন খান, একাউন্টিং অ্যালামনাই এসোসিয়েশনের সভাপতি স্বদেশ রঞ্জন সাহা ও সাধারণ সম্পাদক এম তোফায়েল আহমেদ বক্তৃতা করেন।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান ৫০ বছরপূর্তি উপলক্ষ্যে বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অ্যালামনাইদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।
তিনি বলেন, সূচনালগ্ন থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণার মানোন্নয়নে এবং দেশের অর্থনৈতিক অবকাঠামোর আধুনিকায়নে একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা অগ্রণী ভূমিকা পালন করে চলছে।
উপাচার্য বলেন, মুজিববর্ষ, স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষ উদ্যাপনকে সামনে রেখে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ব্যাপক কর্মসূচি হাতে নিয়েছে।
এসব কর্মসূচির সফল বাস্তবায়নে বিভাগের ও বিভাগের অ্যালামনাইসহ সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি সক্রিয় অংশগ্রহণের জন্য তিনি উদাত্ত¡ আহবান জানান।
সুবর্ণজয়ন্তী উৎসবে বিভাগের বিপুলসংখ্যক সাবেক ও বর্তমান শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং কর্মকর্তা-কর্মচারী অংশ নেন।