বাসস দেশ-১৭ : নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে ডা. মিলন দিবস পালিত

110

বাসস দেশ-১৭
মিলন দিবস-পালিত
নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে ডা. মিলন দিবস পালিত
ঢাকা, ২৭ নভেম্বর, ২০১৯ (বাসস) : স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের অন্যতম পেশাজীবী নেতা ডা. শামসুল আলম খান মিলনের ২৯তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ বুধবার নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে পালিত হয়েছে।
শহীদ মিলন দিবস উপলক্ষে বুধবার সকালে আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন ঢাকা মেডিকেল কলেজ চত্বরে মিলনের কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছে। এ উপলক্ষে আলোচনা সভা, ফাতেহা পাঠ ও বিশেষ মোনাজাতেরও আয়োজন করা হয়।
শহীদ মিলন দিবস উপলক্ষে সকালে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে তার কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
এ সময়ে আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ও এনামুল হক শামীম, বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, আওয়ামী লীগের সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নহার লাইলী, দপ্তর সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রোকেয়া সুলতানা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক স্থপতি আব্দুস সবুর, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য এডভোকেট রিয়াজুল কবির কাওছার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়াও শহীদ মিলনের মা সেলিনা আখতার, বিএনপি, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি, আওয়ামী যুবলীগ, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ, বাংলাদেশ মেডিকেল এ্যাসোসিয়েশন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সহযোগী সংগঠন ও চিকিৎসকদের বিভিন্ন সংগঠন তার কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
এ ছাড়া টিএসসির সামনে মিলন স্মৃতি চত্বরে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সহযোগী সংগঠন ও চিকিৎসকদের বিভিন্ন সংগঠন শহীদ মিলনের প্রতি শ্রদ্ধা জানান।
বাংলাদেশ মেডিকেল এসোসিয়েশনের তৎকালীন যুগ্মমহাসচিব ও ঢাকা মেডিকেল কলেজের শিক্ষক ডা. মিলন ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর ঘাতকদের গুলিতে শহিদ হন।
দিবসটি উপলক্ষে বাংলাদেশ স্বাধীনতা চিকিসক পরিষদ (স্বাচিপ) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ডা. মিলনের কবরের পাশে সকাল সাড়ে ৯ টায় এক আলোচনা সভার আয়োজন করে। সভায় আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
বাসস/সবি/বিকেডি/১৬৪৫/-আসাচৌ