বাসস দেশ-১৬ : প্রস্তাবিত ‘যৌন হয়রানি প্রতিরোধ ও সুরক্ষা আইন-২০১৯’ হস্তান্তর সম্পর্কিত সভা অনুষ্ঠিত

98

বাসস দেশ-১৬
যৌন হয়রানি-সভা
প্রস্তাবিত ‘যৌন হয়রানি প্রতিরোধ ও সুরক্ষা আইন-২০১৯’ হস্তান্তর সম্পর্কিত সভা অনুষ্ঠিত
ঢাকা, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ (বাসস) : প্রস্তাবিত ‘যৌন হয়রানি প্রতিরোধ ও সুরক্ষা আইন-২০১৯’ হস্তান্তর সম্পর্কিত এক সভা আজ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
পার্লামেন্টারিয়ান ককাস অন চাইল্ড রাইটস এবং জাতীয় কন্যাশিশু অ্যাডভোকেসি ফোরামের উদ্যোগে সংসদ ভবনের মিনিস্টার হোস্টেল সংলগ্ন আইপিডি সম্মেলন কক্ষে (মিডিয়া সেন্টার) আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ডেপুটি স্পিকার মো.ফজলে রাব্বী মিয়া।
শিশু অধিকার বিষয়ক সংসদীয় ককাসের সভাপতি শামসুল হক টুকুর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন পার্লামেন্টারিয়ান ককাস অন চাইল্ড রাইটসের কো-চেয়ারপার্সন সংসদ সদস্য অ্যারমা দত্ত।
ডেপুটি স্পিকার বলেন,যৌন হয়রানি প্রতিরোধ ও সুরক্ষা বিষয়ক একটি আইন অবশ্যই প্রয়োজন। জাতীয় সংসদে আইন বিষয়ক একটি কমিটি রয়েছে। তাদেরকে দিয়ে এই খসড়াটি পরীক্ষা নিরীক্ষা করিয়ে সেটিকে শিশু অধিকার বিষয়ক সংসদীয় ককাসের সভাপতির কাছে প্রেরণ করা হবে।ইতিমধ্যে এ সংক্রান্ত একটি আইনের খসড়া করা হয়েছে।
তিনি বলেন,খসড়া বিলটি একটি কমিটির মাধ্যমে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে পার্লামেন্টারিয়ান ককাস অন চাইল্ড রাইটস-এর কাছে হস্তান্তর করা হবে। মতামত পাওয়ার পর সবার সাথে আলোচনা করে আইনটি চূড়ান্ত করা হবে।এরপর মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বিলটি সংসদে উত্থাপন করা হবে।
অ্যাডভোকেট মো. শামসুল হক টুকু বলেন,নারী ও কন্যাশিশুদের অধিকার রক্ষায় বর্তমান সরকার বিভিন্ন আইন ও উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
তিনি বলেন,আগামীর ভবিষ্যত কন্যাশিশুদের সুরক্ষার জন্য দ্রুতই আইনটি পাশ হওয়া দরকার। কারণ নারী ও কন্যাশিশুদের অধিকার ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে না পারলে সোনার বাংলা গড়া সম্ভব হবে না।
সভাটি গার্লস অ্যাডভোকেসি অ্যালায়েন্স এবং প্ল্যান ইন্ট্যারন্যাশনাল বাংলাদেশ-এর সহায়তায় অনুষ্ঠিত হয়।
বাসস/সবি/এসএস/১৮১৫/কেজিএ