বাসস দেশ-১৭ : শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন ডিজিটালে রূপান্তরিত হয়েছে : জব্বার

115

বাসস দেশ-১৭
জব্বার-প্রগতি
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন ডিজিটালে রূপান্তরিত হয়েছে : জব্বার
ঢাকা, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ (বাসস) : ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তফা জব্বার বলেছেন,শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টিসম্পন্ন নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন ডিজিটাল বাংলাদেশে রূপান্তরিত হয়েছে।
মন্ত্রী আজ জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে বাংলাদেশ প্রগতিশীল কলামিস্ট ফোরাম এর উদ্যোগে
‘প্রগতিশীল রাজনৈতিক নেতৃত্বে শেখ হাসিনা’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, পৃথিবীতে জিডিপি অর্জনকারী প্রথম স্থানের মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করেছে দেশকে।সমকালীন বিশ্বে প্রযুক্তিতে ৩২৪ বছর পিছিয়ে থাকা বঙ্গবন্ধুর ১৯৭৩ সালে আইটিইউতে বাংলাদেশকে অন্তর্ভূক্তি এবং ১৯৭৫ সালের ১৪ জুন বেতবুনিয়ায় স্থাপনের যুগান্তকারি পদক্ষেপই আজকের এই অবস্থানে উন্নীত করতে সহায়তা করেছে।এটিই বাংলাদেশ,আমরা সেই জায়গায় পৌঁছেছি বলে উল্লেখ করেন মন্ত্রী।
তিনি ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালীন বাংলা বিভাগের শিক্ষার্থী শেখ হাসিনার সাধারণ জীবন যাপন সম্পর্কে বর্ণনা করে বলেন, ১৯৭০ সালে ঢাকা বিশ্বাবিদ্যালয়ের সময়কালে যারা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী ছিলেন,তাদের সঙ্গে যে সময়টা শেখ হাসিনা যেমন কাটিয়ে এসেছেন,তাদের কারো পক্ষে বলা কঠিন ছিল, তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা।
তিনি যে জীবন-যাপন করতেন সেখানে অতি সাধারণ ছাত্রলীগের কর্মী হিসেবে মিছিল মিটিং থেকে শুরু করে ছাত্রলীগের সব কর্মকান্ডে তিনি উপস্থিত থাকতেন। সেই শেখ হাসিনা যখন প্রধানমন্ত্রী হলেন, তখন দেশের সার্বিক উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন এ কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে সকল পর্যায়ের বৈষম্য দূর করতে শেখ হাসিনা বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করছেন। তাঁর হাতে বাংলাদেশ যদি থাকে তবে বাংলাদেশকে অন্যদের অনুসরণ করতে হবে।এই সামগ্রিক রূপান্তরের পুরোটাই হয়েছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ প্রগতিশীল কলামিস্ট ফোরামের সদস্য সচিব মিল্টন বিশ^াস।
বাংলাদেশ প্রগতিশীল কলামিস্ট ফোরাম আহ্বায়ক ড. মীজানুর রহমান এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে নিরপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল (অব) এ কে মোহাম্মদ আলী শিকদার, ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সামাদ, সাবেক সচিব মো: নাসির উদ্দিন আহমেদ বক্তৃতা করেন।
বাসস/সবি/এসএস/১৮২৫/কেএমকে