বাসস দেশ-১১ : প্রধানমন্ত্রী টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া সুষম উন্নয়ন করছেন : ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া

290

বাসস দেশ-১১
প্রধানমন্ত্রী- সুষম উন্নয়ন করছেন
প্রধানমন্ত্রী টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া সুষম উন্নয়ন করছেন : ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া
চট্টগ্রাম, ১ মে, ২০১৯ (বাসস) : প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া বলেছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুধু দেশের কোন বিশেষ এক জায়গায় উন্নয়ন করছেন না, একই সাথে সারাদেশে উন্নয়ন কাজ করছেন। কেউ মনে করেন সিলেটে উন্নয়ন হচ্ছে বগুড়ায় হচ্ছে না, তা ভুল। প্রধানমন্ত্রী টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পর্যন্ত সুষম উন্নয়ন করছেন।
সোমবার চট্টগ্রামের জামালখাঁনে সিনিয়রস ক্লাবে সাংবাদিকদের সাথে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রীর উপ প্রেস সচিব আশরাফুল আলম খোকন এ সভায় উপস্থিত ছিলেন। মতবিনিময় সভায় সাংবাদিকদের বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেন চট্টগ্রামের সাংবাদিক নেতারা।
প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী বিপ্লব বড়ুয়া বলেন, চট্টগ্রামে অবকাঠামোগত উন্নয়ন হচ্ছে। বঙ্গবন্ধু টানেল, কক্সবাজার পর্যন্ত রেললাইন হচ্ছে। মেরিন ড্রাইভের পরিকল্পনা রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর। তিনি সুষম উন্নয়নে বিশ্বাস করেন। দেশের সব মানুষের কল্যাণের বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কর্মপরিকল্পনায় রয়েছে।
তিনি বলেন, চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা নিরসনে মেগাপ্রকল্প নেওয়া হয়েছে। ঢাকায় উন্নয়নের জায়গা নেই। চট্টগ্রামে যথেষ্ট সুযোগ আছে। শেখ হাসিনা জাতির সামনে ভিশন দিয়েছেন। আমাদের কাজ তাকে সহযোগিতা করা। দেশে গণমাধ্যমের অবাধ স্বাধীনতা রয়েছে জানিয়ে আওয়ামীলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক বলেন, গণমাধ্যম জাতিকে পরিবর্তনে বড় ভূমিকা রাখছে।
প্রধানমন্ত্রীর উপ প্রেস সচিব আশরাফুল আলম খোকন বলেন, টিভির স্কিনে আর পত্রিকার পাতায় চাকচিক্য থাকলেও মিডিয়া এখন ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। এর অনেক কারণ আছে। বিজ্ঞাপনে ভাগ বসিয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া, ইউটিউব ও গুগল। এই বিষয়গুলো নিয়ে ভাবতে হবে, কাজ করতে হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি নাজিমুদ্দীন শ্যামল, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সহ সভাপতি রিয়াজ হায়দার চৌধুরী, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী ফরিদ, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ও সিনিয়রস ক্লাবের সভাপতি ডা. সেলিম আকতার চৌধুরী।
বাসস/জিই/এসকেবি/১৯৫০/অমি